কিসমিস খেলে কি ফর্সা হয়?

কিসমিস খেলে কি ফর্সা হয় এটা অনেকেই আমরা জানি না।এতে রয়েছে প্রোটিন,কার্বোহাইড্রেট,আয়রন,জিঙ্ক ইত্যাদি।আমাদের দেহে আয়রনের অভাব দূর করার পাশাপাশি রক্ত রক্তের লোহিত কণিকা বাড়াই কিসমিস।চলুন জেনে নেওয়া যাক কিসমিস খেলে কি ফর্সা হয়,? কিভাবে খাবো প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত?
কিসমিস খেলে কি ফর্সা হয়?

কিসমিস আমাদের ত্বকের জন্য বা শরীরের জন্য খুব উপকারী।কিসমিস খেতে আমরা কম বেশি সবাই পছন্দ করে থাকি।স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে কিসমিস সারা রাত ভিজিয়ে রেখে সকালবেলা খেলে অনেক রকম উপকার পাওয়া যায়। তাই এই সব কিছু জানতে পোস্টটি অবশ্যই শেষ পর্যন্ত পড়বেন।

ভূমিকাঃ

আমাদের দেহে আয়রনের অভাব দূর করার পাশাপাশি রক্তের লোহিত কণিকা বাড়াই কিসমিস। কিন্তু শুকনো কিসমিস খাওয়ার বদলে ভিজিয়ে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।কিশমিশ ভেজানো পানি রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। নিয়মিত কিসমিস ভেজানো পানি পান করলে এসিডিটি ও কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

তাছাড়া কিসমিস হৃদযন্ত্র ভালো রাখে ও কোলেস্টের নিয়ন্ত্রণে রাখে।কিসমিসে আছে প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রচুর ভিটামিন ও খনিজ উপাদান যা রোগমুক্তির আসল কারণ।

কিসমিস খেলে কি ফর্সা হয়?

কিসমিস আমরা সবাই খাই, মিষ্টি জিনিসের সাদ বাড়ানোর জন্য বা মিষ্টি জিনিসের সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য কিসমিস ব্যবহার করে থাকি।শুকনো ফল সব সময় স্বাস্থ্যের জন্য খুব ভালো। কিসমিস সম্পর্কে কথা বলতে গেলে সবাই এর উপকারিতা সম্পর্কে জানেন,কিন্তু আপনি জানেন কি? প্রতিদিন কিসমিস ভেজানো পানি পান করলে কতটা উপকার পাওয়া যায়।


কিসমিসে স্বাস্থ্যের পাশাপাশি ত্বকের অনেক উপকারিতা রয়েছে। কিসমিসের পানিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল।নিয়মিত কিসমিসের পানি খেলে শরীরের টক্সিন সহজেই বের হয়ে যায়।কিসমিসের মধ্যে রয়েছে ক্যালরি,প্রোটিন,মিনারেল,ফাইবার,ভিটামিনসি,ক্যালসিয়াম,আইরন,ম্যাগনেসিয়াম,পটাশিয়াম,ফসফরাস,ইত্যাদি সব পুষ্টি উপাদান।

যা আমাদের ত্বক ও চুলের পুষ্টির জন্য সহায়ক।তাই কিসমিস ভেজানো পানি পান করলে ফর্সা হতে সাহায্য করে।ত্বক মশ্চারাইজ করে, কিসমিসের পানিতে রয়েছে ভিটামিন সি যা ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে সাহায্য করে।যার কারনে আপনার ত্বক থাকবে উজ্জ্বল।

বার্ধক্য দূর করে যারা অনুভব করেন যে তাদের ত্বককে তকে বয়সের আগেই বার্ধক্য লক্ষণ দেখা দিতে শুরু করেছে তারা অবশ্যই এখনি কিসমিসের পানি খাওয়া করা শুরু করতে পারেন।কিসমিসের জলে এন্টি এজিং থাকাই ত্বক ফর্সা হয়।

প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত

কিসমিসের উপকারিতা না জেনেই খেতে ভালো লাগে এর জন্য আমরা কিসমিস খেয়ে থাকি। আপনি যে কিসমিস খান তা যদি সঠিক নিয়মে সঠিক পরিমাণে খেতে পারেন আপনার শরীর থেকে অর্ধেক রোগ ভালো হয়ে যাবে।যাদের ভালো ঘুম হয় না তাদের জন্য এই কিসমিস খুব কাজ করে, ঘুম ভালো না হলে শারীরিক অসুস্থতার পাশাপাশি মানসিক অসুস্থতাও দেখা দিতে পারে।

কিসমিসে যে আয়রন রয়েছে তা ভালো ঘুমের জন্য আপনাকে অনেক সাহায্য করবে।বডি বিল্ডারদের কে কিসমিস খেতে বলা হয়, কারণ তাদের প্রচুর এনার্জি লাগে এবং বডি বানাতে হয়।আর তাই সব ড্রাই ফুড এর মত কিসমিস ও আপনাকে সুস্থ উপায়ে ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।তাছাড়া যাদের হজমের সমস্যা হয় তাদের জন্য কিসমিস খুব উপকারী।

কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে যার ফলে খাবার সহজে হজম হয় কোষ্ঠকাঠিন্য হয় না।তাদের শরীরে রক্ত স্বল্পতার সমস্যা তাদের জন্য তাদের জন্য কিসমিস খুব উপকারী।কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এবং ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর মত অনেক ভিটামিন রয়েছে।যা নতুন রক্ত ও রেড বেল তৈরি করতে সাহায্য করে।

বিশেষ করে বাচ্চাদের কিসমিস খাওয়ালে অনেক উপকার পাবেন।বাচ্চাদের রক্তস্বল্পতা হবে না,ওজন ও শক্তি বাড়িয়ে হেলদি বানাবে তাছাড়া কিসমিসে থাকা বরুন বাচ্চাদের ব্রেন ও সরল শক্তি বাড়াবে।বাজারে অনেক ধরনের কিসমিস পাওয়া যায়, লাল ও কালো রংয়ের কিসমিস বেশি উপকারী। চকচক করে এমন কিসমিস কিনবেন না, কারণ এতে কেমিক্যাল মেশানো থাকে।

কিসমিস কেনার সময় দেখে নিবেন খুব শক্ত বা খুব নরম যেন না হয়। কিসমিস সরাসরি না খেয়ে কিসমিস ভেজানো পানি খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।রাত্রে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস জলে বাচ্চাদের জন্য ৫টি এবং বড়দের জন্য 10 থেকে 15 টি কিসমিস প্রথমে ধুয়ে নিয়ে ভিজিয়ে রেখে দিন। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে হালকা গরম পানির সাথে খেয়ে নিবেন।

কিসমিস এর উপকারিতা ও অপকারিতা

আপনারা অনেকেই বিভিন্ন কারণে কিসমিস খাওয়া শুরু করেছেন। আবার অনেকেই জানতে চান কিসমিস খেলে কি কি উপকারিতা পাওয়া যায়? কোন নিয়মে খেতে হয়, কিসমিস খেলে কি ফর্সা হওয়া যায়?? কতদিন খেলে সর্বোচ্চ ভালো রেজাল্ট পাওয়া যায়।

বয়স্ক ছাপ দূর করাঃআমরা অনেকেই বিভিন্ন কারণে অল্প বয়সেই চেহারার সৌন্দর্যটা হারিয়ে ফেলি।ধরেন আপনার বয়স ২৫ বছর কিন্তু দেখতে৩২ বা ৩৫ বয়স মনে হচ্ছে। অল্প বয়সে বয়স্ক ছাপিনের উজ্জ্বলতা হারিয়ে যাওয়া চেহারার লাবণ্যতা হারিয়ে যাওয়া এই ভাবটা দূর করতে কিসমিস অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভাবে কাজ করে।নিয়মিতভাবে কিছুদিন কিসমিস খেয়ে দেখুন ইনশাআল্লাহ আপনার বয়স্ক ছাপ দূর হবে।

অ্যানিমিয়ার সমস্যাঃবিশেষ করে সমস্যাটা পুরুষের চাইতে মেয়েদের বেশি দেখা যায়,অ্যানিমিয়ার সমস্যা থেকে অনেক রকমের সমস্যা হতে পারে।তাই অবশ্যই খাবারের পরিবর্তন আনতে হবে,আয়রন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে হবে।আয়রন যুক্ত খাবারের মধ্যে কিসমিস একটি খাবার। আমরা নিয়মিত কিসমিস খেতে পারলে অ্যানিমিয়ার সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

বদ হজমঃঅনেকের মাঝে দীর্ঘদিনের বদ হজম থাকে যার কারণে চেহারা নষ্ট হয়ে যায় মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাচ্ছে খেতে ইচ্ছা হচ্ছে না ইত্যাদি।এই বদহজমের সমস্যা দূর করতে যেমন জীবন নামের পরিবর্তন দরকার তেমন কিছু খাবারের পরিবর্তন দরকার। কিসমিস পেটের স্বাস্থ্যের জন্য হজম শক্তি বাড়াতে আশ্চর্যজনক ভাবে কাজ করে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করাঃরোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা মানব স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন।যাদের অল্পতেই সর্দি কাশি ঠান্ডা জ্বর ইত্যাদি লেগেই থাকে। আবার যাদের ওষুধ খাবার পরেও সমাধান পেতে অনেক সময় লাগে তাদেরও কিন্তু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে। এইজন্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে আমাদের নিয়মিত কিসমিস খেতে হবে।

কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যাঃঅনেকের কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা দেখা যায় টয়লেট করতে গেলে অনেক প্রেসার দেওয়া লাগে দীর্ঘ সময় ধরে টয়লেটে বসে থাকা লাগে টয়লেট অনেক শক্ত হচ্ছে এ সকল সমস্যা দীর্ঘদিন থাকার জন্য পাইলসের সমস্যা হতে পারে।কিসমিসের রয়েছে ফাইবার ও আশঁ যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে অনেক সহায়তা করে।

কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার নিয়ম

কিসমিস কে ঔষধি গুণের কথা না জেনেই অনেকে এটাকে কেবল মশলা হিসেবে গণ্য করে থাকেন। অথবা অনেকে কেবল খেতে ভালো লাগে বলেই কিসমিস খেয়ে থাকেন।কিন্তু কিসমিস নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন স্বাস্থ্য বিষয়ক।এক্ষেত্রে আপনাকে খেতে হবে কিসমিসের পানি। কিন্তু কিভাবে তৈরি করবেন এই কিসমিস পানি।

কিসমিস পানি তৈরি করার একটা নির্দিষ্ট পদ্ধতি রয়েছে। সেই পদ্ধতি আজকে আপনাদেরকে জানাবো। কিন্তু তার আগে জেনে নি জে, কিসমিস পানি আমাদের শরীরে কি কি উপকার করে?হার্ট ভালো রাখতে কিসমিস খুব উপকারী। এছাড়া শরীরের ক্ষতি কর কেলেস্টেরল দূর করে থাকে। কিসমিসে আসে নানা ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল।

কিন্তু কিসমিস সরাসরি না খেয়ে এক্ষেত্রে কিসমিস পানি খেলে আপনি বেশি উপকার পাবেন। রক্তস্বল্পতায় এটা খুব উপকারী। কারণ কিসমিস শরীরে নতুন রক্ত তৈরি করতে সাহায্য করে। এছাড়া আপনার লিভার বা চাকরি তো পরিষ্কার করতে কিসমিসের কোন তুলনা নেই।বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে কিসমিস পানি খেলে লিভারের জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়া শুরু হয়।

রক্ত পরিষ্কার করতে কিডনির পাশাপাশি লিভারকে ভালোভাবে কাজ করতে হবে। এজন্য লিভার কিডনি সমস্যা হলে শরীরের ক্ষতিকারক পদার্থ জমতে শুরু করে।যা আমাদেরকে অসুস্থ করে তুলে।তাই লিভার ও কিডনিকে সবসময় ভালো রাখতে কিসমিস পানি খেতে হবে। এক্ষেত্রে অবশ্যই জানতে হবে কিসমিস মানি তৈরী করার সঠিক পদ্ধতি।

কিসমিস বানিয়ে হজম শক্তিও বাড়িয়ে দেয়। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক কিসমিস পানি তৈরি করার নিয়ম।দুই কাপ পানি বা ৪০০ml এবং ১৫০ গ্রাম কিসমিস লাগবে এক্ষেত্রে কি ধরনের কিসমিস কিনছেন সেটা কিন্তু খুব গুরুত্বপূর্ণ।খুব চকচক করছে এমন কিসমিস কিনবেন না তা থেকে আমি কাল মিশানো থাকে। তাও এমন কিসমিস নিতে হবে খুব শক্তও না খুব নরমও না।

কিসমিস গুলোকে ভালোভাবে ধুয়ে নিন। তারপর দুই কাপ পানি নিয়ে সারারাত কিসমিস ভিজিয়ে রাখুন। সকালে কিসমিস ছেকে নিয়ে পানিটা হালকা গরম করে খেয়ে নিন।অবশ্যই খালি পেটে খেতে হবে এবং এই পানি খাওয়ার পর ৩০ থেকে ৩৫ মিনিট অন্য কোন কিছু খাবেন না।

সকালে খালি পেটে কিসমিস খেলে কি হয়

কিসমিস কে শুকনো ফলের রাজা বলা হয়।কিসমিস খেলে কি হয়? টানা সাত দিন কিসমিস খেয়ে দেখুন এর ফল আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন।কিসমিস রান্নার কাজে অর্থাৎ সেমাই বা পায়েশ মিষ্টি জাতীয় খাবারে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু আমাদেরকে জানা আছে আমাদের শরীরে কি কি উপকারে আসে এই কিসমিস।

প্রতি ১০০গ্রাম কিসমিসে রয়েছে ২৯৯ কিলো ক্যালরি। কার্বোহাইড্রে.৭৯.১৮ গ্রাম,প্রোটিন৩.৭ গ্রাম,ফ্যাট রয়েছে০.৪৬ গ্রাম,খাদ্য আর৩.৭ গ্রাম কিসমিস রক্তের শর্করার মাত্রায় ঝামেলা তৈরি করেনা।এটি খেলে শরীরের রক্ত দ্রুত বৃদ্ধি পায়। হৃদপিন্ডের জন্য অনেক উপকারী।শরীরে শক্তি যোগায়,দেহের শক্তি জোগাড় করতে কিসমিসের অবদান অনেক বেশি।


কিসমিসে রয়েছে চিনি,গ্লুকোজ এবং ফুবটোজযা তাৎক্ষণিকভাবে শরীরে এনার্জি জোগাড় করে।তাই দুর্বলতা দূর করতে কিসমিসের কোন তুলনা নেই।কিসমিস খেলে ফর্সা হওয়া যায়, চোখের নিচে কালো দাগ দূর হয়, অল্প বয়সে বয়স্ক ছাপ দেখা দেয় না।

রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হয়

রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে ভালো ঘুম হয়। কিসমিসে ম্যাগনেসিয়াম ক্যালসিয়াম ফাইবার থাকে, ম্যাগনেসিয়াম মস্তিষ্ক ও পেশি গুলোকে শীতল করতে সাহায্য করে যা ঘুমের জন্য প্রয়োজনীয়।ফাইবার হজমকে স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে,এন্টিঅক্সিডেন্ট শরীরকে ভাইরাস থেকে মুক্ত করতে সাহায্য করে।যদি আপনি ভাল ঘুম পেতে চান তাহলে ঘুমানোর আগে এক মুষ্টি কিসমিস খেতে পারেন।

অতিরিক্ত কিসমিস খেলে কি হয়

  • অতিরিক্ত কিসমিস খেলে কিছু শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমনঃ
  • ওজন বৃদ্ধি, কিসমিসে প্রচুর পরিমাণ ক্যালরি থাকে যা অতিরিক্ত খেলে ওজন বৃদ্ধি হতে পারে।
  • দাঁতের ক্ষয়, কিসমিসে চিনি থাকে যা দাতের ক্ষয় হওয়ার কারণ হতে পারে।
  • তাছাড়া এতে থাকে ফাইবার যা অতিরিক্ত খেলে পেট খারাপ হতে পারে এর কারণে ডায়রিয়া হতে পারে।
  • এলার্জি, কিছু লোকের কিসমিস খেলে এলার্জির প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।

শেষ কথাঃ

আমরা নিশ্চয়ই এতক্ষণে জেনে গেছি কিসমিসের উপকারিতা। তাই কিসমিস খেতে হবে পরিমিত ও পরিমানে, প্রতিদিন অল্প পরিমাণে নিয়মিত কিসমিস খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।তবে অতিরিক্ত খেলে শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।তবে সবশেষে বলবো কিসমিস খাওয়ার অনেক উপকার আছে।তো আশা করছি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি বুঝতে কোন সমস্যা হয়নি।সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকলে অবশ্যই আপনার বন্ধু বান্ধব ও ফ্যামিলি মেম্বারদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url